Ates Kuslari Episode 39 ( Bangla Subtitle )
Ates Kuslari সিজন 2 বাংলা সাবটাইটেল
ateş kuşları ( ফায়ারবার্ড)
মেহমেদ বোদাগ স্যার মানেই অসাধারণ কিছু। তিনি একজন প্রযোজক যার প্রচেষ্টায় জনপ্রিয় তুর্কি সিরিজ দিরিলিস এরতুগ্রুল তৈরি হয়েছে। যা বিশ্বব্যাপী ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে। তার জনপ্রিয় সিরিয়াল কুরুলুস ওসমান বর্তমানে এটিভিতে ব্যাপক জনপ্রিয়তা নিয়ে প্রচারিত হচ্ছে।
সম্প্রতি মেহমেদ বেজদাগ স্যারের নতুন সিরিজ আতেস কুসলারি (দ্য ফায়ার বার্ড) এর প্রোমো ভিডিও প্রচারিত হয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি সিরিজটি একটি ভিন্ন সিরিজ হবে। আমরা শতভাগ আশা করি, ateş kuşları সিরিজটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাবে।
আমরা সাধারণত ঐতিহাসিক, অ্যাকশন বা রোমান্টিক সিরিজ দেখতে অভ্যস্ত। আমরা খুব কমই শিশুদের নিয়ে সিরিজ দেখি। কিন্তু পৃথিবীতে এমন অনেক সিরিজ আছে যেগুলো বাচ্চাদের কথা মাথায় রেখে তৈরি করা হয়। মধ্য তুরস্কের তোজকোপারান ইস্কেন্ডার তাদের একজন।
ateş kuşları (ফায়ারবার্ড) সিরিজটি মূলত পথশিশুদের জীবন কাহিনীর উপর ভিত্তি করে তৈরি। পথশিশুরা সমাজে নানাভাবে অবহেলিত। বাবা-মা ছাড়া এসব শিশু তাদের মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে পারে না। তাদের বসবাসের কোনো ভালো পরিবেশ নেই। তারা রাস্তার পাশে পরিত্যক্ত জায়গায় রাত কাটায়। তারা আবর্জনা থেকে বিভিন্ন ফেলে দেওয়া জিনিসপত্র সংগ্রহ করে জীবিকা নির্বাহ করে।
সমাজে বসবাসকারী ধনী সম্প্রদায় বা মধ্যবিত্ত কেউই পথশিশুদের যথাযথ যত্ন নেয় না। এখন পর্যন্ত কেউ কোনো আগ্রহ দেখায়নি। বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও পথশিশুরা তাদের ন্যায্য অধিকার পায়নি। পথশিশুদের জীবনের জন্য অভিভাবক ও সমাজ দায়ী।
সার্ভার | ডাউনলোড লিংক |
---|---|
সার্ভার-১ |
|
সার্ভার-২ |
|
ভিডিও সার্ভার
মেহমেদ বোজদাগ স্যারের আসন্ন আতেস কুসলারি সিরিজটি সমাজের এই শিশুদের বাস্তব জীবনের গল্পের উপর ভিত্তি করে তৈরি। এটা কোন ঐতিহাসিক ঘটনার উপর ভিত্তি করে নয়। এটি আমাদের চোখের সামনে থাকা পথশিশুদের জীবন কাহিনী। এটি কোনো গল্প নয়, একটি বাস্তব ঘটনা যা টিভি পর্দায় আসছে।
আতেশ কুসলারি সিরিজের প্রসঙ্গ:
ধারাবাহিকটিতে ৫ জন পথশিশুকে দেখা যাবে। তাদের বয়স 12 বছরের কম। সবচেয়ে বড়টির বয়স ১১ বছর। তার নাম আলী। Ates Kuslari সিরিজে 5টি শিশু, একটি অটিস্টিক এবং একটি মেয়ে রয়েছে। মেয়েটির বয়স ৭ বছর।
সবচেয়ে ছোট ছেলেটির বয়স ৫ বছর। তারা রাস্তায় থাকে। এই ৫ শিশুর থাকার জায়গা নেই। তাদের খাদ্য চাহিদা মেটাতে তারা বিভিন্ন আবর্জনা ডাস্টবিন থেকে বর্জ্য সংগ্রহ করে।
তাদের কাছ থেকে তারা ভালো জিনিস সংগ্রহ করে তাদের দৈনন্দিন চাহিদা মেটাতে বিক্রি করে। তারা বাবা-মা ছাড়া ৫ সন্তান। তাদের কোন নির্দিষ্ট আবাস নেই। রাস্তার পাশে বা পরিত্যক্ত ভবনে রাত কাটায় তারা।
তাদের কষ্টের জীবনে যোগ দেয় আরেকজন। তারা ডাস্টবিনের ভেতরে একটি নবজাতক শিশুকে দেখতে পান। প্রথমত, তারা এই নতুন বাচ্চাকে ভিতরে নিয়ে নিজেরাই ঠিকমতো খেতে পারে না। তাদের সঙ্গে নতুন অতিথিদের নিয়ে তৈরি হয় ধারাবাহিকের প্রসঙ্গ।